March 28, 2024, 11:01 pm

সংবাদ শিরোনাম
মুন্সিগঞ্জ জেলার বৈখর এলাকা হতে ০৩টি দেশীয় অস্ত্র পাইপগান ফেনসিডিলসহ ০২ জন অবৈধ অস্ত্রধারী গ্রেপ্তার কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভূটানের রাজা ৭২ হাজার জাল টাকাসহ চক্রের সদস্য গ্রেফতার পটুয়াখালীতে শ্রমীক লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ সুন্দরগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত আসামীসহ ৯ জুয়াড়ি গ্রেপ্তার র‍্যাব-৫, এর অভিযানে রাজশাহীর গোদাগাড়ী সীমান্তবর্তী দূর্গম চর হতে ১১০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার’ চিলমারীতে স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীর সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত রংপুরে নিরাপদ খাদ্য সরবরাহে কতৃপক্ষের ব্যাপক অভিজান পীরগঞ্জের ১৫টি পরিবারের যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা বন্ধ, মামলার রায় পেয়েও ১৭ মাস ধরে অবরুদ্ধ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেলে কাটা পড়ে কিশোরীর মৃত্যু

জাপানে শিশু মৃত্যুহার সর্বনিম্ন, পাকিস্তানে সর্বোচ্চ: ইউনিসেফ

প্রতিদিন ৭,০০০ হাজার শিশু মারা গেলেও গোটা বিশ্বে শিশুমৃত্যুর হার কমেছে। এদিক থেকে জাপানের পরই রয়েছে আইসল্যান্ড। এরপর যথাক্রমে রয়েছে- সিঙ্গাপুর, ফিনল্যান্ড, ইস্তোনিয়া, স্লোভেনিয়া, সাইপ্রাস, বেলারুস, নরওয়ে ও উত্তর কোরিয়ার মতো দেশগুলো।

ইউনিসেফের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, জাপানে প্রতি ১ হাজার ১১১ জনের মধ্যে একজন শিশুর মৃত্যু হয়। আইসল্যাণ্ডে প্রতি এক হাজারের মধ্যে ১, সিঙ্গাপুর প্রতি ৯শ’ ৯ জনের মধ্যের ১ জন শিশু মৃত্যু বরণ করে। এইসব দেশকে শিশু জন্মের জন্য নিরাপদ বলে হচ্ছে।

সারা বিশ্বে শিশু মৃত্যুহার কমলেও  নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে এ হার বেড়েছে। ২০১৬ সালের জন্য করা জরিপের তথ্য জানিয়ে ইউনিসেফ বলছে, বিশ্বে ২৬ লাখ শিশু প্রতি বছর মারা যায়, যাদের বয়স এক মাসও পূর্ণ  হয় না।

শিশু মৃত্যুহারে উপরের দিকে রয়েছে পাকিস্তান। দেশটিতে প্রতি ২২ জনে ১ জন শিশু মারা যায়। এরপরই রয়েছে  আফ্রিকা ( প্রতি ২৪ জনে ১ জন), যুদ্ধ বিধ্বস্ত আফগানিস্তান (প্রতি ২৫ জনে ১ জন), সোমালিয়া, লেস্তো, গিনিয়া, দক্ষিণ সুদানে (প্রতি ২৬ জনে ১), আইভরি কোস্টে (২৭ জনে ১ জন) এবং মালি ও চাদে (২৮ জনে ১ জন)।

৩৩ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে শিশু মৃত্যু হারের কারণসহ বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।

জাপানের কিয়োডো সংবাদ সংস্থা জাতিসংঘে জাপানের স্থায়ী প্রতিনিধি ইয়াসুহিসা কাওয়ামুরা উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে, জাপান সরকার এ সমস্যাগুলো বেশ গুরুত্ব দিয়ে মোকাবেল করছে।

বাংলাদেশে দুই-তৃতীয়াংশ শিশু মৃত্যুহার কমেছে বলে ‘কিয়োডো নিউজ’কে জানিয়েছেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন। তিনি বলেন, ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে শিশু মারা গিয়েছিল ২ লাখ ৪১ হাজার। কিন্তু বর্তমানে বার্ষিক শিশু মৃত্যুহার হয়েছে ৬২ হাজার।

দেশব্যাপী শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা এবং ৫৪ টি জেলা হাসপাতালে শিশুদের জন্য বিশেষায়িত ইউনিট করার ফলে শিশু মৃত্যুহার আগের বছরের চেয়ে কমেছে বলে তিনি এ বার্তা সংস্থাকে জানান।

মাসুদ বিন মোমেন আরো বলেন, মিয়ানমার থেকে আসা কয়েক হাজার রোহিঙ্গা গর্ভবতী ছিল যারা বাংলাদেশে নিরাপদে শিশু জন্ম দিতে পেরেছেন।

আমরা ইউনিসেফকে আহ্বান জানাব, রোহিঙ্গাদের প্রতি সুনজর দিতে।

Facebook Comments Box
Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর